|
||||
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম |
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী |
সেবা প্রাপ্তির স্থান |
প্রয়োজনীয় সময়
|
|
জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় |
জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর |
জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় |
আবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ/ ৩-২০ দিন |
|
সেবা প্রদানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ |
ভিকটিম কর্তৃক আবেদন দাখিলের পর অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয় পক্ষকে শুনানির জন্য পত্র প্রেরণ করা হয় এবং নির্ধারিত তারিখে শুনানি এবং সরেজমিন তদন্তের পর অভিযোগ মীমাংসা/ নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ মীমাংসা/নিষ্পত্তি না হলে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন কমিটি বা জেলা আইন সহায়তা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। |
|||
সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি |
নির্যাতিত যে কোন নারী শর্তবিহীন সেবা পেয়ে থাকেন
|
|||
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র |
লিখিত আবেদন পত্র
|
|||
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ |
বিনামূল্যে
|
|||
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/নীতিমালা |
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইন |
|||
নির্দিষ্ট সেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা |
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক জেলা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসকের নিকট প্রেরণ/ জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা অথবা জেলা আইন সহায়তা কমিটিতে আবেদন। |
|||
সেবা প্রদান/ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অসুবিধা সমূহ |
ক) নাগরিক পর্যায় |
১। উপজেলা পর্যায়ে শুধুমাত্র আপোষ মীমাংসা হয় বলে ভিকটিম অনেক ক্ষেত্রে প্রকৃত প্রতিকার পায় না ২। ভিকটিমের জন্য নিরাপত্তামূলক বা নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা নাই ৩। তালাক/ বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে প্রকৃত প্রতিকার পায় না ৪। শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত ভিকটিম পর্যাপ্ত সাহায্য পায় না। যেমন চিকিৎসা, নিরাপত্তার সুযোগ ইত্যাদি |
||
খ) সরকারি পর্যায় |
১। ইউনিয়ন কমিটি নিয়মিত সভা করে না ২। স্থানীয় চাপের ভয়ে অনেকে প্রতিকার চায় না ৩। কমিটির কোন আইনগত ক্ষমতা নাই। (যেমন-আটক, তলব, জরিমানা পুলিশের হাতে সোপর্দ ইত্যাদি)। ৪। কমিটির অর্থ সংক্রান্ত আদায় /নির্ধারণ/ আইনগত সহযোগিতার জন্য কোন ক্ষমতা নেই ৫। কমিটি নিষ্পত্তি করতে না পারলে ক্ষতি পূরণের জন্য কোন বিধান নেই ৬। সরাসরি আইনগত কোন সিদ্ধান্ত দেয়া যায় না। |
|||
বিবিধ/অন্যান্য |
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস